মহাসমারোহে জবিতে বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন – Channel One BD
মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ১২:১০ অপরাহ্ন
ব্রেকিং নিউজঃ
টাঙ্গাইল নাগরপুরের বেলতৈলে ফুটবল ফাইনাল টুর্নামেন্ট’২৫ অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে ঈদ পরবর্তী শুভেচ্ছা বিনিময়ে ব্যস্ত সময় পার করলেন জননেতা মোঃ শরীফুল ইসলাম স্বপন বানিয়াচং উপজেলায় দুপক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহতের ঘটনায় উসমান নামের একজন গ্রেফতার মিশিগানে ঈদ সাবেক তালামীযের দায়িত্বশীল নিয়ে ঈদ পূর্ণমিলনীয় অনুষ্ঠান সম্পন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা আপনাদের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ, শান্তি ও আনন্দের ঘনঘটা- ওসি মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ঈদুল আযহা কেবল একটি ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি একটি আত্মত্যাগের প্রতীক- জননেতা মোঃ হাবিবুর রহমান হবি পবিত্র ঈদুল আযহা সকলের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ শান্তি ও আনন্দের ঘনঘটা- জননেতা মীর আবুল কালাম আজাদ রতন পবিত্র ঈদুল আযহার কোরবানির এই ত্যাগের মাধ্যমে প্রিয় বাংলাদেশ থেকে মুছে যাক সকল অপশক্তি – জননেতা মোঃ মাইনুল আলম খান কনক ত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত পবিত্র ঈদুল আযহা সকলের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ, শান্তি ও আনন্দের ঘনঘটা – জননেতা মোঃ শরীফুল ইসলাম স্বপন মহান আল্লাহর প্রতি গভীর আনুগত্য ও সর্বোচ্চ ত্যাগের মহিমায় ভাস্বর পবিত্র ঈদুল আযহা- জননেতা মোঃ আতিকুর রহমান আতিক

মহাসমারোহে জবিতে বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন

তাসদিকুল হাসান, জবি প্রতিনিধি
মঙ্গল শোভাযাত্রা ও নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানাদির মধ্যদিয়ে পুরানো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জাঁকজমকপূর্ণভাবে পালিত হল বাংলা নববর্ষ ১৪৩০।

পহেলা বৈশাখে সকাল সাড়ে নয়টায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা ভিক্টোরিয়া পার্ক হয়ে পুনরায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিরে আসে। মঙ্গল শোভাযাত্রায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার অধ্যাপক ড. কামালউদ্দীন আহমদ , বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ইনস্টিটিউটের পরিচালক, রেজিস্ট্রার, বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, বিভিন্ন দপ্তরের পরিচালক, প্রক্টর, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা সমিতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, কর্মচারীসহ পোগোজ ল্যাবরেটরি স্কুল এন্ড কলেজ এবং সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহ অংশগ্রহণ করেন। শোভাযাত্রাটির নেতৃত্ব দেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক। এবারের মঙ্গল শোভাযাত্রার মূল প্রতিপাদ্য ‘শান্তি ও সম্প্রীতি’। শোভাযাত্রায় শান্তির প্রতীক হিসেবে কবুতরের প্রতিকৃতি তুলে ধরা হয়, এছাড়াও বড় আকারের লক্ষীপ্যাঁচা, ফুল, মৌমাছি, পাতার প্রতিকৃতি স্থান পায়।

শোভাযাত্রা শেষে সকাল ১০টায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানের শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক বলেন, ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে যেকোনো সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে রুখে দিতে সার্বক্ষণিকভাবে আমাদের সজাগ থাকতে হবে, আমরা শান্তি ও সম্প্রীতি চাই’। তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের বিভিন্ন বিষয়ে ভিন্নমত থাকতে পারে তবুও আমাদের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় এগিয়ে যেতে হবে।’ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যে ছিল সংগীত বিভাগের পরিবেশনায় দলীয় ও  লোক সংগীত। এছাড়াও নাট্যকলা বিভাগের আয়োজনে বাঙালী ঐতিহ্যের অন্যতম নিদর্শন ‘রায়বেঁশে বা লাঠিখেলা’ মঞ্চায়িত হয়। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রকাশনী প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়। প্রদর্শনীতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রকাশিত বিভিন্ন গ্রন্থ, জার্নাল, সাময়িকী, বার্তাসহ শিক্ষকদের প্রকাশিত গ্রন্থ স্থান পায়।



Our Like Page