কাজী মোস্তফা রুমি:নতুন বছরের প্রথম দিন এবং বিদায়ী বছরের শেষদিনকে ঘিরে নানা ধরণের আয়োজন ছুঁয়ে যায় সকল বাঙালিকেই। বিশেষত পহেলা বৈশাখের আয়োজন বাঙালির সর্বস্তরের জনজীবনকে রাঙায়িত করে নানানভাবে। বাঙালির ঘরে, জনজীবনে এবং আর্থ সামাজিক সংস্কৃতিতে এরকম উৎসব দ্বিতীয়টি নেই।
তাই আজ ১৪এপ্রিল’২৫ পহেলা বৈশাখ বাংলা শুভ নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে নাগরপুর দেলদুয়ার সহ সকলকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন দক্ষিণ নাগরপুরের কৃতিসন্তান, মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী রাজপথের লড়াকু সৈনিক, বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সহ-সভাপতি, শহীদ শামসুজ্জোহা হল ছাত্রদল রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিক্ষনুরাগী, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৬ আসনে বিএনপি হতে মনোনয়ন প্রত্যাশী জননেতা মোঃ আতিকুর রহমান আতিক।
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন- পহেলা বৈশাখ অর্থাৎ বাংলা নববর্ষ উদযাপন বাঙালির অসাম্প্রদায়িক ও সার্বজনীন উৎসব।
এদিন আনন্দঘন পরিবেশে বরণ করে নেওয়া হয় বাংলা নতুন বছরকে। কল্যাণ ও নতুন জীবনের প্রতীক হলো নববর্ষ। অতীতের ভুলত্রুটি ও ব্যর্থতার গ্লানি ভুলে নতুন করে সুখ-শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় উদযাপিত হয় নববর্ষ।
আমরা যে বাঙালি, বিশ্বের বুকে এক গর্বিত জাতি, পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণে আমাদের মধ্যে এই বাঙালিয়ানা নতুন করে প্রাণ পায়, উজ্জীবিত হয়।
তাই আজকের এই বাংলা শুভ নববর্ষের দিনে সকলকে জানাই প্রাণঢালা অভিনন্দন ও নববর্ষের শুভেচ্ছা।
নতুন বছর প্রতিটি মানুষের জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধির ছোঁয়া। শুভ বাংলা নববর্ষ।