কাজী মোস্তফা রুমি: আজ ৩০মে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎবার্ষিকী। ১৯৮১ সালের এই দিনে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে সেনাবাহিনীর কিছু বিপথগামী সদস্যের হাতে তিনি নিহত হন।
মহান স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাতা তিনি।
মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতির জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষ্যে তাঁর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করেছেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী রাজপথের লড়াকু সৈনিক, ত্যাগী ও নির্যাতিত, নাগরপুর উপজেলা বিএনপি’র দুঃসময়ের কান্ডারী, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি নাগরপুর উপজেলা শাখার বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক জনপ্রিয় নেতৃত্ব জননেতা মোঃ হাবিবুর রহমান হবি।
মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে জননেতা মোঃ হাবিবুর রহমান হবি গণমাধ্যমকে বলেন – মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান জাতীয় সব সংকটে দেশ ও জনগণের পক্ষে অবস্থান নেন।
মহান স্বাধীনতার ঐতিহাসিক ঘোষণা, স্বাধীনতা যুদ্ধের ময়দানে বিরচিত ভূমিকা এবং একটি গণতান্ত্রিক নতুন রাষ্ট্র নির্মাণে তার অবদান অনবদ্য।
মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জনপ্রিয়তা দেশি-বিদেশি চক্রান্তকারীরা কখনো মেনে নিতে পারেনি। এই চক্রান্তকারীরা ১৯৮১ সালের ৩০ মে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে হত্যা করে। এই মর্মান্তিক ঘটনার মধ্যদিয়ে দেশবাসী একজন মহান দেশপ্রেমিককে হারায়।
দেশপ্রেম এবং জনগণের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে চিরস্মরণীয় করে রাখবে।
তাই আজকের এই দিনে আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি নাগরপুর উপজেলা শাখার পক্ষ হতে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রতি জানিয়ে মহান সৃষ্টিকর্তার নিকট তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।